ডেঙ্গু রোগ ও ডেঙ্গু রোগের টিকা নিয়ে বিস্তারিত সকল তথ্য

ডেঙ্গু একটি এডিস মশা বাহিত ভাইরাস। এটি এত দ্রুত সংক্রমণ ছড়ায় যে মানুষের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। তাই চলুন আজকে জেনে নেওয়া যাক ডেঙ্গু জ্বর নিয়ে সকল বিস্তারিত তথ্য। আজকের বিষয়টি আপনি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে পারলে সকল কিছু জেনে নিতে পারবেন। চলুন তাহলে আর দেরি না করে আজকে ডেঙ্গু রোগ ও ডেঙ্গু রোগের টিকা নিয়ে বিস্তারিত সকল তথ্য জেনে নিই।
ডেঙ্গু রোগ ও ডেঙ্গু রোগের টিকা নিয়ে বিস্তারিত সকল তথ্য
ডেঙ্গু হলে সাধারণত যেসব উপসর্গ করে দেখা যায় তাদের মধ্যে প্রধান রয়েছে জ্বর,মাথা ব্যথা, বমিবমি ভাব, ফুসকুড়ি হওয়া ইত্যাদি আরো অনেক কিছু। দুই থেকে সাত দিনের মাঝে সাধারণত ডেঙ্গু রোগী আরোগ্য লাভ করে থাকে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে রোগী মারাত্মক রক্তক্ষয়ী রূপ নিতে পারে যাকে ডেঙ্গু রক্তকায়ী জ্বর বলা হয়। এর ফলে রক্তপাত হয় এবং রক্তের অনুচক্রিকার মাত্রা কমে যায়। আসুন তাহলে আর কথা না বাড়িয়ে আমরা ডেঙ্গু রোগ ও ডেঙ্গু রোগের টিকা নিয়ে বিস্তারিত সকল তথ্য জেনে নেই।

পেজ সূচিপত্রঃ

ডেঙ্গু জ্বর কি

ডেঙ্গু জ্বর একটি এডিস মশা বাহিত ডেঙ্গু ভাইরাস। এডিস মশার কামড়ের মাধ্যমে সাধারণত এ রোগের সংক্রমণ হয়ে থাকে। সাধারণত ৩ থেকে ১৫ দিনের মাঝে এ রোগের উপসর্গ গুলো দেখা যায়।

সুস্থ বাক্তি কিভাবে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হতে পারে

সাধারণত এডিস মশার কামড়ের মাধ্যমে এই ডেঙ্গু ভাইরাস সংক্রমণ হয়ে থাকে। এটি একটি মশাবাহিত রোগ। ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত একজন ব্যক্তিকে কামড় দেওয়ার পর মশাটি যদি আর একজন সুস্থ মানুষকে কামড় দেয় তাহলে সুস্থ ব্যক্তিটি ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হতে পারে।

ডেঙ্গু জ্বর কতদিন থাকে

সাধারণত ডেঙ্গু জ্বর এর উপসর্গগুলি রোগ সংক্রমণের চার থেকে দশ দিনের মধ্যে দেখা যায় এবং দুই থেকে সাত দিন পর্যন্ত উপসর্গ স্থায়ী হতে পারে। দ্বিতীয়বার ডেঙ্গুটে আক্রান্ত হলে রোগের ভয়াবহতা বৃদ্ধি পায়। সেই কারণে ডেঙ্গুটে আক্রান্ত ব্যক্তিদের অতিরিক্ত সতর্কতা মেনে চলতে বলা হয়।

আরো পড়ুনঃ শরীরে রক্ত কম হওয়ার লক্ষণ - শরীরে রক্ত বৃদ্ধির উপায় 

ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ ও রোগ নির্ণয়

যেহেতু ডেঙ্গু জ্বর একটি মশার বাহিত ভাইরাস ঘটিত রোগ তাই বেশিভাগ ক্ষেত্রে প্রথমবার ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ব্যক্তির বিশেষ কোন উপসর্গ বা লক্ষণ দেখা যায় না। শুধু অল্প কিছু ক্ষেত্রে রোগের প্রভাব গভীর হয়। ডেঙ্গু জ্বরে সাধারণত প্রধান যে উপসর্গগুলো দেখা যায়

  • উচ্চজ্বর ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস অথবা ১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট
  • তীব্র মাথা যন্ত্রণা হয়ে থাকে
  • চোখের পিছনে ব্যথার অনুভূতি হয়
  • সারাদিন বমি বমি ভাব লেগে থাকে
  • মাংসপেশীতে অনেক যন্ত্রণা হতে থাকে
  • মাথাঘোরা হয়
  • গ্রন্থি ফুলে যায়
  • শরীরে বিভিন্ন জায়গায় ছোট ছোট ফুসকুড়ি দেখা দেয়

এই উপসর্গগুলি সংক্রমণের চার থেকে দশ দিনের মধ্যে দেখা যায়। এছাড়াও মারাত্মকভাবে ডেঙ্গু আক্রান্ত হলে গুরুতর কিছু উপসর্গ দেখা যায়।

  • প্রচন্ড পেটে ব্যথা
  • ক্রমাগত বমি হওয়া
  • নাক থেকে রক্তপাত হওয়া
  • অনিয়ন্ত্রিত পায়খানা
  • ত্বকের নিচে রক্তক্ষরণ
  • দ্রুত শ্বাস-প্রশ্বাস
  • ক্লান্তি
  • বিরক্তি এবং অস্থিরতা ভাব

ডেঙ্গু হলে সাধারণত প্লাটিলেট এর সংখ্যা কত পর্যন্ত হয়

ডেঙ্গু রোগ ও ডেঙ্গু রোগের টিকা নিয়ে বিস্তারিত সকল তথ্য জানতে হলে সবার আগে যে কথাটি মাথায় আসে সেটি হল প্লাটিলেট সংখ্যা। স্বাভাবিক স্বাস্থ্যসম্পন্ন একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের প্লাটিলেট ১৫০০০০ থেকে ৪৫০০০০ পর্যন্ত হয়ে থাকে প্রতি মাইক্রো লিটার রক্ততে। উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীদের এই সংখ্যা ২০ হাজারের নিচে নেমে চলে যেতে পারে। এই সময় রক্তপাতের ঝুঁকি সর্বোচ্চ পরিমাণে হয়। প্লাটিলেট কাউন্ট কম এবং রক্তকরণের লক্ষণ প্রকাশ পেলে তবে প্লাটিলেট প্রতিস্থাপনের প্রয়োজন হয়। অন্যথায় সংক্রমণ কমার সাথে সাথে আমাদের শরীরের স্বাভাবিকভাবে প্লাটিলেট কাউন্ট বৃদ্ধি পায়। এর জন্য একজন মানুষকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ভিটামিন ই ও ভিটামিন কে এবং পটাশিয়াম সমৃদ্ধ সকল খাদ্য গ্রহণ করা দরকার।

ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসা

ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসার বিশেষ কোন ওষুধ বা প্রতিষেধক এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত হয় নাই। গবেষকরা কাজ করে যাচ্ছে নিয়ে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ডেঙ্গু সংক্রমণ ঘরোয়া চিকিৎসাতে কমে যায়। রোগের মাত্রা অতিরিক্ত ভাবে বৃদ্ধি পেলে রোগীকে হসপিটালে ভর্তি করতে হবে করতে হবে।

ডেঙ্গু রোগীর খাবার সমূহ

ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্তদের জন্য কিছু পুষ্টি উপাদান বিশেষভাবে উপকারী। যেমনঃ
  • ভিটামিন সি পাওয়া যায় এমন খাদ্য খাওয়াতে হবে
  • সামুদ্রিক মাছ মটরশুঁটি ও বাদাম জিংক সম্পন্ন খাদ্য খাওয়া দরকার 
  • আয়রন জাতীয় খাদ্য খাওয়াতে হবে 
  • নারিকেলের জল খাওয়াতে হবে
সেই সাথে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করাতে হবে শরীরকে হাইড্রেট করার জন্য।

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হলে যে সকল খাবার কোনভাবেই খাওয়া যাবে না

  • আমিষ জাতীয় খাবার
  • চর্বি জাতীয় খাবার
  • তৈলাক্ত খাবার
ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর এ সকল খাবার কোনভাবে গ্রহণ করা যাবে না।

ডেঙ্গু জ্বরের ঘরোয়া প্রতিকার

  • ডেঙ্গু একটি মশা বাহিত রোগ। তাই মশার কামড়ের হাত থেকে নিজেকে এবং পরিবারের অন্যকে বাঁচাতে হবে।
  • বাড়ির চারপাশে জল জমতে দেওয়া যাবে না। কারণ জমা জলে মশার বংশ বৃদ্ধি হয়। এছাড়াও ছাদে বিভিন্ন ফুলের টব এ পানি জমে থাকে। এগুলো নিয়মিত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। তা না হলে ডেঙ্গুর বংশ বৃদ্ধি হবে।
  • শরীর ঢাকা জামা কাপড় বড় বড় লম্বা প্যান্ট মোজা জুতা পরিধান করতে হবে।
  • নিয়মিত মশার ওষুধ কেমিক্যাল ব্যবহার করতে হবে।

ডেঙ্গুর প্রজাতি

ডেঙ্গু রোগ ও ডেঙ্গু রোগের টিকা নিয়ে বিস্তারিত সকল তথ্য এর পাশাপাশি ডেঙ্গুর প্রজাতি জানা অতি জরুরি ও গুরুত্বপূর্ণ। ডেঙ্গুর চারটি ধরন আছে। ড্রেন ১, ড্রেন ২,ড্রেন ৩,ড্রেন ৪। চলতি বছরে ড্রেন ২ এর আক্রমণ সবচেয়ে বেশি। স্বাভাবিকভাবে কোন ব্যক্তি দ্বিতীয় বার ডেঙ্গুর অন্য কোন ধরনের আক্রান্ত হলে এবং অন্যান্য গুরুতর শারীরিক জটিলতা বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার ঘাটতি থাকলে মৃত্যুর ঝুঁকি বেশি হয়। অনেকে বলে থাকে এডিস মশা মোট কত শতাংশ। আর হ্যাঁ এডিস মশা কামড়ালে কি ডেঙ্গু অবধারিত। পৃথিবীতে প্রায় এ পর্যন্ত সাড়ে তিন হাজার প্রজাতির মশা রয়েছে।
যার মধ্যে ২৫ ভাগ ই হচ্ছে এডিস। বাংলাদেশে এ পর্যন্ত ২৬ প্রজাতির মশা পাওয়া গেছে। এডিস মশার ঘনত্ব নির্ভর করে কিছু অনুকূল পরিবেশের উপর যেমন বৃষ্টিপাত। তবে এডিস মশা কামড়ালে ডেঙ্গু অবধারিত নয়। গবেষণায় দেখা গেছে ৮০ভাগ পর্যন্ত এডিস মশার লালাগ্রন্থিতে ডেঙ্গুর জীবাণু পাওয়া গেছে। যেমন ভারতে এই সংক্রমনের হার পাওয়া গিয়েছিল ১৮% সিঙ্গাপুরে ৭% এবং ইন্দোনেশিয়ার ১% এর কম।

ডেঙ্গু রোগের টিকা নিয়ে বিস্তারিত সকল তথ্য

ডেঙ্গু রোগের টিকা নিয়ে নানা আলোচনা রয়েছে। ইতিমধ্যে ডেঙ্গু রোগের টিকা আবিষ্কার হচ্ছে বলে শোনা যাচ্ছে। এখন পর্যন্ত মাত্র দুটি ডেঙ্গু টিকা বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদিত হচ্ছে। যাদের আগে ডেঙ্গু হয়েছিল এবং বয়স ৯ থেকে ১৬ বছর। শুধু তাদের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ফুড এন্ড ড্রাগ এডমিনিস্ট্রেশন এর অনুমোদিত টিকা হলডেনভেক্সিয়া। এছাড়াও যারা আগে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়নি তাদেরও দেওয়া যাবে। এছাড়াও জলবায়ুর পরিবর্তনের সঙ্গে এডিসের বংশবিস্তার দিন দিন বৃষ্টি পাচ্ছে।সর্বোপরি এই আর্টিকেলে ডেঙ্গু রোগ ও ডেঙ্গু রোগের টিকা নিয়ে বিস্তারিত সকল তথ্য খুব ভালোভাবে আলোচনা করা হয়েছে।

ডেঙ্গু রোগ ও ডেঙ্গু রোগের টিকা নিয়ে বিস্তারিত সকল তথ্য

বর্তমানে ডেঙ্গু একটি অন্যতম মরণ ব্যাধি রোগ। প্রথমে একবার আক্রান্ত হলেও যদি সে বেঁচে যায় দ্বিতীয়তে তার বাঁচার সম্ভাবনা খুবই কম। এজন্য সবার উচিত ডেঙ্গু সম্পর্কে অনেক সচেতন থাকা। যতই দিন যাচ্ছে এ রোগের ভয়াবহতা আরো বাড়তেছে। বর্তমানে এখন ঢাকার মধ্যে সবচেয়ে করুন পরিস্থিতি বিরাজ করছে। প্রতিটি হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। যার ফলে অনেকের অকালে প্রাণ যাচ্ছে। ডেঙ্গু থেকে বাঁচতে হলে অবশ্যই সবাইকে বিশেষ কিছু নিয়মকানুন মেনে চলতে হবে। তা না হলে দেশে ভয়ানক পরিস্থিতি ধারণ করবে। ডেঙ্গু রোগ ও ডেঙ্গু রোগের টিকা নিয়ে বিস্তারিত অনেকে অনেক কথা বলেছে। কিন্তু সবচেয়ে দুঃখের বিষয় হল এই যে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে ডেঙ্গু রোগের যে টিকা গুলো এসেছে সেগুলো যথেষ্ট পরিমাণ ভাবে কাজ করে না।
বিদেশে ডেঙ্গু রোগ ও ডেঙ্গু রোগের টিকা নিয়ে অনেক পরীক্ষা নিরীক্ষা করে চলেছ। প্রতিদিনই পেপার পত্রিকায় ডেঙ্গু রোগ ও ডেঙ্গু রোগের টিকা নিয়ে বিস্তারিত সকল তথ্য আলোচনা করা হচ্ছে। বিভিন্ন দেশের গবেষকরা পর্যালোচনা করে বলতেছে হয়তোবা দুই এক বছরের মধ্যে বা অতি শীঘ্রই ডেঙ্গু রোগ ও ডেঙ্গু রোগের টিকা আবিষ্কার হয়ে যাবে। কিন্তু আমাদেরকে সচেতন না থাকলে এমন ব্যাধি রোগ থেকে রেহাই পাওয়া যাবে না। তাই আসুন যতদিন না পর্যন্ত ডেঙ্গু রোগের টিকা আসতেছে আমরা সকলে সকলকে সচেতন করি এবং নিজে সচেতন থাকি। এতক্ষন আমরা ডেঙ্গু রোগ ও ডেঙ্গু রোগের টিকা নিয়ে বিস্তারিত সকল তথ্য জানলাম। এখন আমরা বিশেষ কিছু মতবাদ সম্পর্কে জানব।

ডেঙ্গু নিয়ে বিশেষজ্ঞদের মতবাদ

২০১১ থেকে ১৩ সালের দিকে গবেষণায় দেখা গিয়েছে বাতাসের আদ্রতার সঙ্গে এডিস মশার সংখ্যা বৃদ্ধির সম্পর্ক রয়েছে। আবার সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরের দিকে বেশ বৃষ্টিপাত হয়েছে। এতে অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত বেশ ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী ছিল। অর্থাৎ এখান থেকে বুঝা যায় বৃষ্টি বাড়লে ডেঙ্গুর প্রভাব বেড়ে যায়। এছাড়াও ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কলকাতার সঙ্গে আমাদের ডেঙ্গুর ইতিহাসের নৈকট্য আছে। সেখানে ডেঙ্গু অনেকটা নিয়ন্ত্রণে। ভৌগোলিক দিক দিয়ে কাছাকাছি দুই অঞ্চলের ভিন্ন এই অভিজ্ঞতা গবেষক হিসেবে অন্যতম একটি ভাবনার বিষয় হিসেবে চলে আসে। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতি মোকাবেলা করার জন্য গবেষকরা বিভিন্ন পরীক্ষা চালিয়ে যাচ্ছে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ করতে।

সচেতনতা

সর্বশেষ ডেঙ্গুকে নিয়ন্ত্রণ করতে গেলে আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে। যেহেতু ডেঙ্গুটিকা আবিষ্কার করার জন্য বিভিন্ন গবেষণা চলছে তাই আমাদের দায়িত্ব নিজ থেকে সচেতন থাকা। সব সময় চেষ্টা করব আশেপাশের জায়গা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে। সর্বোপরি আমাদের সকলের উচিত নিজেকে সচেতন রাখি অন্যকে সচেতন করি।

ডেঙ্গু রোগ ও ডেঙ্গু রোগের টিকা নিয়ে বিস্তারিত সকল তথ্যঃ শেষ কথা

আশা করি আজকে আপনাদের মাঝে ডেঙ্গু রোগ ও ডেঙ্গু রোগের টিকা নিয়ে বিস্তারিত সকল তথ্য সহ যেসব আলোচনা করা হয়েছে যতটা সম্ভব হয় আপনাদের উপরে আসবে। এরপরও আপনাদের যদি এ নিয়ে বিস্তারিত কিছু জানার থাকে তাহলে অবশ্যই আপনারা আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন। আমরা চেষ্টা করব অতি শীঘ্রই আপনাদের জানিয়ে দেওয়ার।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মিহি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url