বিয়ে করার উত্তম সময় কোনটি

বিয়ে করার উত্তম সময় কোনটি? সাধারণত এ বিষয়টি জেনে আমাদের সকলকে বিয়ে করা উচিত। কারণ প্রতিটি মানুষ যদি তার বিয়ে করার উত্তম সময় কোনটি তা জেনে যদি বিয়ে করা যায় তাহলে ভবিষ্যৎ জীবন খুব সুন্দর হবে। আপনাদের জানার সুবিধার্থে এই আর্টিকেলে বিয়ে করার উত্তম সময় কোনটি? এ বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।

বিয়ে করার উত্তম সময় কোনটি

আপনি যদি শেষ পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকেন তাহলে বিয়ে করার উত্তম সময় কোনটি? এ বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাহলে চলুন আর কথা না বাড়িয়ে বিয়ে করার উত্তম সময় কোনটি? সে সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

কনটেন্ট সূচিপত্রঃ বিয়ে করার উত্তম সময় কোনটি

বিয়ে করার উত্তম সময় কোনটি - বিয়ে করার সঠিক বয়স কত

বর্তমান সময়ে আমরা ক্যারিয়ারের পেছনের ছুটি যার কারণে বিয়ে করার সঠিক বয়স কত? এ বিষয়ে তেমন কোন ধারণা থাকে না। সাধারণত ততক্ষণ পর্যন্ত না আমাদের ক্যারিয়ার সঠিকভাবে গড়েছে ততদিন পর্যন্ত বিয়ে করি না। কিন্তু অনেক ছেলে মেয়ে রয়েছে যারা বিয়ে করার উত্তম সময় কোনটি? এ বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে চাই। আপনাদের জানার সুবিধার্থে বিয়ে করার উত্তম সময় কোনটি? সে বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।

আরো পড়ুনঃ বিয়ের পর স্বামী স্ত্রী মোটা হয়ে যায় কেন

বিয়ে করার জন্য শুধু বয়স লাগে না বেশ কিছু দায়িত্ব পালন করতে হয়। অবশ্যই দায়িত্ব পালন করার যোগ্যতা থাকা লাগবে। যেই ছেলে অথবা মেয়ে বিয়ে করতে চায় সাধারণত তাদের শারীরিক ও মানসিকভাবে প্রস্তুত হতে হবে। জীবনে এত বড় দায়িত্ব পালন করার জন্য নিজের সম্পূর্ণরূপ প্রস্তুত আছে কিনা এ বিষয়ে সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে হবে।

২০১৫ সালে একটি গবেষণা চালিয়ে একজন ব্যক্তি বিয়ে করার আদর্শ বয়স খুঁজে পাওয়ার দাবি জানিয়েছিলেন। সাধারণত সেই গবেষণা করার পরে বিবাহিত জীবন দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য সবাইকে ২৮ থেকে ৩২ বছরের মধ্যে বিয়ে করার পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি শুধু পশ্চিমা বিশ্বের জন্য নয় সকল দেশ এবং সাংস্কৃতির জন্য সঠিক বলে দাবি করেন।

আপনি যদি চান আপনার দাম্পত্য জীবন খুবই ভালো যাবে এবং দীর্ঘস্থায়ী বিবাহিত জীবন পরিচালনা করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই একটি নির্দিষ্ট বয়স হওয়ার পরে বিয়ে করতে হবে। এক্ষেত্রে অতিরিক্ত দেরি করা উচিত নয় আবার অতিরিক্ত তাড়াতাড়ি করা উচিত নয় কারণ দায়িত্ব বলতে একটি বিষয় রয়েছে। যদি দায়িত্ব নেওয়ার মানসিকতা হয়ে যায় তাহলে অবশ্যই করে নাও ভালো।

বিয়ের সবচেয়ে উপযুক্ত বয়স কত

বিয়ে এবং পরিবার এমন একটি বিষয় যার জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত হতে হয়। বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নিতে হলে অবশ্যই আপনাকে শারীরিকভাবে প্রস্তুত হতে হবে। ছেলে হোক অথবা মেয়ে হোক বিয়ের সবচেয়ে উপযুক্ত বয়স কত? এ বিষয়ে সম্পর্কে একটা পরিষ্কার ধারণা রাখতে হবে। বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী মেয়েদের বিয়ে করার উপযুক্ত বয়স নির্ধারণ করা হয়েছে ১৮ বছর এবং ছেলেদের ২১ বছর।

বিজ্ঞানের বিভিন্ন গবেষণা থেকে জানা যায় যে ১৮ বছর হয়ে গেলে একজন মানুষ শারীরিক ও মানসিকভাবে প্রস্তুত হয়ে যায়। তাই অনেকেই এই বয়সটিকে বিয়ে করার সর্বনিম্ন বয়স হিসেবে বিবেচনা করে থাকে। সাধারণত এটা মানসিক প্রস্তুতির উপর নির্ভর করে। অনেক ছেলেদের ক্ষেত্রে দেখা যায় ১৮ বছর বয়সেই মানসিকভাবে প্রস্তুত হয়ে যায়। আবার অনেকের ক্ষেত্রে দেখা যায় যে ২৫ বছর বয়সেও নিজেকে মানসিকভাবে প্রস্তুত করতে পারে না।

একজন ব্যক্তি বিয়ে করার জন্য মানসিকভাবে কখন প্রস্তুত হবে এটি বলার কোন উপায় নেই। যেহেতু বিয়ে মানে হচ্ছে একটি নতুন সম্পর্ক নতুন পরিবার এবং নতুন দায়িত্ব। যখন কোন ব্যক্তি এ বিষয়গুলো উপলব্ধি করতে পারবে তখন তাকে বিয়ে করার জন্য প্রস্তুত হিসেবে বিবেচনা করা হবে। কিন্তু এটি মানুষের মানসিকতার ওপর নির্ভর করে। আর কখনো এই দায়িত্ববোধগুলো হবে তার উপর।

কেন ছেলেদের ২৫ বছরের  আগেই বিয়ে করা উচিত

উপরের আলোচনা থেকে আমরা ইতিমধ্যেই বিয়ে করার উত্তম সময় কোনটি? সে সম্পর্কে একটা ধারণা পেয়েছি। বেশিরভাগ মানুষ ছেলেদের বিয়ে করার উপযুক্ত বয়স হিসেবে ২৫ বছরকে বিবেচনা করে থাকে। কিন্তু কেন ছেলেদের ২৫ বছরের  আগেই বিয়ে করা উচিত? এ বিষয় সম্পর্কে অনেকেই জানতে চাই। চলুন বন্ধুরা কেন ছেলেদের ২৫ বছরের  আগেই বিয়ে করা উচিত? সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

সাধারণত ছেলে মেয়েদের বিয়ের পর কখন হবে সেটা নির্ভর করে তাদের মানসিকতার উপর। একজন ছেলে মানসিকভাবে কতটা প্রস্তুত সাধারণত তার ওপর নির্ভর করে সে বিয়ে করার উপযুক্ত কিনা। অনেক ছেলে রয়েছে যারা অল্প বয়সেই এই দায়িত্বগুলো নেওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়ে যায় আবার অনেকেই একটু বেশি বয়স হয়ে গেলেও তাদের মধ্যে দায়িত্ববোধ আসে না।

বর্তমান সময় হচ্ছে অনলাইনের যুগ তাই ছেলেরা অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও দেখে নিজেদের চাহিদা পূরণ করে থাকে কিন্তু এটি তাদের ভবিষ্যতের বিপদের সম্মুখীন নিয়ে যায়। সাধারণত তাই অনেক পিতা-মাতা রয়েছে যারা ছেলেমেয়েদের অল্প বয়সে বিয়ে দেওয়া সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে। এই ধারণাটি একদিকে সঠিক আবার অন্যদিকে বিপদ ডেকে আনতে পারে।

যদি একজন ছেলে বিয়ে করার জন্য প্রস্তুত হয়ে যায় এবং সে মানসিক এবং শারীরিকভাবে প্রস্তুত থাকে তাহলে তাকে বিয়ে দেওয়া উচিত কিন্তু প্রস্তুত না থাকলে কখনো তাদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে তা করা উচিত নয়। আপনি যদি ইসলামিক দিকগুলো বিবেচনা করেন তাহলে অবশ্যই বর্তমান সময়ে অল্প বয়সে ছেলে মেয়েদের বিয়ে দিয়ে দেওয়া উচিত। তাহলে তারা বিভিন্ন গুনাহের কাজ থেকে বিরত থাকবে।

বেশি বয়সে বিয়ে করলে কি হয়

অনেক পুরুষ এবং মহিলা রয়েছে যারা বেশি বয়সে বিয়ে করে থাকেন। কিন্তু আদৌ কি বেশি বয়সে বিয়ে করা উচিত? অথবা বেশি বয়সে বিয়ে করলে কি হয়? অবশ্যই আমাদের এই বিষয়গুলো সম্পর্কে জেনে রাখতে হবে। বেশির বয়সে বিয়ে করলে অনেক ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় আবার অনেক ক্ষেত্রে কোন সমস্যা হয় না। চলুন বেশি বয়সে বিয়ে করলে কি হয়? বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

আরো পড়ুনঃ সংসারে সুখি হতে হলে ছেলে ও মেয়ের দায়িত্ব কর্তব্য

  • সঙ্গীর সাথে এডজাস্ট করতে সমস্যা হতে পারে
  • মেয়েদের প্রেগনেন্সি সমস্যা হতে পারে
  • বোঝাপড়ায় বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে
  • শারীরিক চাহিদা কমে যেতে পারে

সঙ্গীর সাথে এডজাস্ট করতে সমস্যা হতে পারে -- বেশি বয়সে বিয়ে করলে যে সমস্যাটি দেখা যায় সেটির মধ্যে অন্যতম হলো সঙ্গীর সাথে এডজাস্ট করতে সমস্যা হতে পারে। কারণ অনেক পুরুষ রয়েছে যারা অনেক বেশি বয়স হয়ে যাওয়ার পরেও অল্প বয়সের মেয়ে বিয়ে করে থাকে এর ফলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। যার ফলে একসময় ডিভোর্স হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

মেয়েদের প্রেগনেন্সি সমস্যা হতে পারে -- কোন মেয়ে যদি বেশি বয়সে বিয়ে করে তাহলে তার প্রেগনেন্সিতে সমস্যা হতে পারে। মহিলাদের প্রজনন ক্ষমতা বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অনেক কম থাকে। একজন ১৮-২০ বছরের মেয়ের যা ক্ষমতা থাকে একজন মেয়ে যখন ৩০ বছর পার করে যায় তখন তার ক্ষমতা অনেকটাই কমে যায়। সাধারণত তাই বেশি বয়সে বিয়ে করলে মেয়েদের প্রেগনেন্সিতে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়।

বোঝাপড়ায় বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে -- বর্তমান সময়ে পিতা-মাতাগণ ভালো চাকরিজীবী দেখে অনেক বয়স্ক মানুষের সাথেও তাদের অল্প বয়সে মেয়েদের পেয়ে যায়। এতে করে মেয়েদের সাথে সে পুরুষদের বোঝাপড়াই বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। মেয়েটি কি চাই সাধারণত সেই পুরুষ বুঝতে পারেনা যার ফলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

শারীরিক চাহিদা কমে যেতে পারে -- আমরা জানি যে বয়স বাড়ার সাথে সাথে শারীরিক চাহিদা কমে যেতে থাকে। তাই আপনি যদি বেশি বয়সে গিয়ে বিয়ে করেন তাহলে আপনার শারীরিক চাহিদা অনেকটাই কমে যাবে আগের তুলনায়। সাধারণত তখন আপনি আপনার সঙ্গীকে সঠিকভাবে খুশি করতে পারবেন না যার ফলে কোন ধরনের সাংসারিক সমস্যা দেখা দিবে।

অল্প বয়সে বিয়ে করলে কি হয়

উপরের আলোচনায় আমরা বিয়ে করার উত্তম সময় কোনটি? এ সম্পর্কে জেনেছি এ ছাড়া বিয়ে সম্পর্কে আরো অনেকগুলো তথ্য জেনেছি। এখন আমাদের সমাজে অনেক ছেলে রয়েছে যারা অল্প বয়সেই বিয়ে করতে চাই তাদের জেনে নেওয়া উচিত অল্প বয়সে বিয়ে করলে কি হয়? যদিও বেশি বয়সে বিয়ে করবে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে। তো চলুন অল্প বয়সে বিয়ে করলে কি হয়? তা জেনে নেওয়া যাক।

বিয়ে করার সঠিক বয়স নিয়ে অনেক ব্যক্তিবর্গ বিভিন্ন কথা বলে থাকে। আমরা জানি যে বিয়ের অর্থ হলো একজন নতুন সম্পর্ক। এর সাথে অর্থনৈতিক বেশ কিছু বিষয় জড়িত রয়েছে। তাই অনেকেই মনে করে থাকে পড়াশোনা শেষ করার পরে একটা ভালো চাকরি করে বিয়ে করা উত্তম। এতে করে অর্থনৈতিক কোন ধরনের সমস্যা হবে না। কিন্তু অনেকেই মনে করে থাকে জীবনে আর আসার পর বিয়ে করে নিলে জীবনটি অনেক সহজ হয়ে যায়।

কেউ যদি অল্প বয়সে বিয়ে করে তাহলে সাধারণত তার দ্রুত সন্তান নেওয়ার চাপ থাকে না। জন্মের পর তাদের পড়াশুনা নিয়ে থেকে ভাবতে হবে না। সাধারণত স্বামী-স্ত্রী দুজনে প্রেমিক প্রেমিকার মতো করে ঘুরে বেড়াতে পারবে এতে করে ধর্মীয় দিক থেকে কোনো ধরনের নিষেধ নেই। এছাড়া অল্প বয়সে বিভিন্ন ধরনের ঠিক সমস্যা দেখা দেয় তখন আমরা এগুলো অপরজনকে শেয়ার করতে পারব।

কিন্তু অল্প বয়সে বিয়ে করার কিছু ক্ষতিকর দিক রয়েছে যেমন যদি সঠিক সঙ্গে বাসায় করা না হয় তাহলে বের হওয়া বিচ্ছেদ দেখা দিতে পারে। কারণ অল্প বয়সে মানব অভিমান এবং রাগ বেশি থাকে যার ফলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই বিশেষজ্ঞরা বলে থাকে যে ছেলে মেয়েদের একটি নির্দিষ্ট বয়স হওয়ার পর বিয়ে করা উত্তম।

বিয়ে করার উপকারিতা ও অপকারিতা

অনেকে বলে থাকে যে বিয়ে করার উপকারিতা চাইতে অপকারিতা বেশি। কিন্তু কথাটি কতটুকু সত্য? চলুন আজকের এই আর্টিকেলে বিয়ে করার উপকারিতা ও অপকারিতা গুলো সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। মানে মানুষ একটি নির্দিষ্ট বয়স হয়ে যাওয়ার পরে বিয়ে করে থাকে। নিচে আপনাদের সুবিধার্থে বিয়ে করার উপকারিতা ও অপকারিতা উল্লেখ করা হলো।

বিয়ে করার উপকারিতাঃ

১। বিয়ে করলে বিভিন্ন ধরনের গুনাহ ও পাপাচার থেকে নিজেকে দূরে রাখা যায় এবং নারী-পুরুষ উভয়ের ঈমান রক্ষা করা যায়। সাধারণত বিয়ে করার সবথেকে বড় উপকারিতা হলো এটি।

২। বিশেষ করে বিয়ে করলে নারীদের সম্মানজনক জীবন জীবিকা সহজ হয়ে যায়। নারী জাতি একজনের দায়িত্বের মধ্যে চলে আসে।

৩। বিয়ে করলে পুরুষ একজন নির্ভরযোগ্য সঙ্গিনী লাভ করতে পারে। বৈধ পথে বংশবিস্তার হয়ে থাকে। স্বভাবজাত যৌন চাহিদা পূরণের সব থেকে নিরাপদ ব্যবস্থা হলো বিয়ে।

৪। নারী পুরুষ উভয়ের মানসিক স্বস্তি তৃপ্তি ও প্রফুল্ল অর্জন করতে পারে। সাধারণত বিয়ে ছাড়া অন্য কোথাও এ ধরনের স্বস্তি তৃপ্তি হওয়া সম্ভব নয়।

৫। বিয়ের মাধ্যমে নিজেকে বরকত ও জীবন সুন্দর হয়ে যায়। সাধারণত প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ বলেছেন তোমরা বিয়ে কর, স্ত্রীরা নিজের ভাগ্য তোমাদের কাছে সম্পদ টেনে আনবে।

বিয়ে করার অপকারিতাঃ

১। বিয়ে করার ক্ষেত্রে কখনোই তাড়াহুড়া করা ঠিক নয়। এক্ষেত্রে যদি সঙ্গী ভালো না হয় তাহলে জীবনে অনেক কষ্ট ভোগ করতে হবে।

২। বিয়ে মনে হচ্ছে একটি নতুন সম্পর্ক এবং অনেকগুলো দায়িত্ব তাই এই দায়িত্ব পালন করার অবশ্যই মানসিকতা থাকতে হবে।

বিয়ে করার উত্তম সময় কোনটিঃ উপসংহার

বিয়ে করার উত্তম সময় কোনটি? বিয়ে করার সঠিক বয়স কত? বিয়ের সবচেয়ে উপযুক্ত বয়স কত? কেন ছেলেদের ২৫ বছরের  আগেই বিয়ে করা উচিত? বেশি বয়সে বিয়ে করলে কি হয়? অল্প বয়সে বিয়ে করলে কি হয়? বিয়ে করার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। প্রিয় বন্ধুরা আশা করি আপনারা উক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।

আরো পড়ুনঃ সহবাসের পর গোসল ছাড়া দৈনন্দিন কাজ শুরু করা যাবে

আপনার এবং আপনার পরিবারের সুস্থতা কামনা করে আজকের মত এখানেই শেষ করছি। আবার দেখা হবে নতুন কোন আর্টিকেলে অবশ্যই সেই পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকুন। আর এই ধরনের তথ্যমূলক আর্টিকেল করতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মিহি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url