ইসলামিক দৃষ্টিতে সহবাস করার প্রকৃত নিয়ম

ইসলামিক দৃষ্টিতে সহবাস করার প্রকৃত নিয়ম জেনে তারপরে করা উচিত। ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে প্রতিটি কাজের একটি সুনির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে ঠিক তেমন ইসলামিক দৃষ্টিতে সহবাস করার প্রকৃত নিয়ম রয়েছে। আপনি যদি একজন প্রকৃত মুসলিম হয়ে থাকেন এবং আপনার জীবন যাপন ইসলামিক নিয়ম কানুন অনুযায়ী পরিচালনা করেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে ইসলামিক দৃষ্টিতে সহবাস করার প্রকৃত নিয়ম সম্পর্কে জানা উচিত।

ছবি

তাহলে চলুন দেরি না করে ঝটপট ইসলামিক দৃষ্টিতে সহবাস করার প্রকৃত নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক। উক্ত বিষয়টি সম্পর্কে জানতে হলে আপনাকে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

সূচিপত্রঃ ইসলামিক দৃষ্টিতে সহবাস করার প্রকৃত নিয়ম

ইসলামিক দৃষ্টিতে সহবাস করার প্রকৃত নিয়ম - সহবাসের ইসলামিক নিয়ম

প্রতিটি নারী-পুরুষের জীবনে বৈধ সম্পর্ক করার পরে সহবাস করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রতিটি দম্পতি তাদের শারীরিক চাহিদা পূরণ করার জন্য এবং তাদের বংশ পরম্পরা টিকিয়ে রাখার জন্য সহবাস করে থাকে। অনেকেই সহবাসকে শুধুমাত্র উপভোগের বিষয় মনে করে কিন্তু এমনটা নয়। ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে প্রতিটি কাজের একটি সুনির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে ঠিক তেমন সহবাসের ইসলামিক নিয়ম রয়েছে।

আরো পড়ুনঃ জাকির নামের অর্থ কি - জাকির নামের আরবি অর্থ কি

আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ সবসময় ইসলামিক নিয়ম-কানুন মেনে তার জীবন পরিচালনা করতেন। সেই পথ অনুযায়ী অবশ্যই আমাদেরকে নিয়ম কানুন মেনে চলতে হবে। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তা'আলা ইসলামিক দৃষ্টিতে সহবাস করার প্রকৃত নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়েছেন। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেন, "স্ত্রীরা হলো স্বামীর নিকট শস্য ক্ষেতের সমতুল্য। স্বামীরা স্বাধীনভাবে তা চাষের জন্য বিচরণ করতে পারবে।"

আল্লাহ তায়ালার এই কথা মতে বোঝা যায় যে স্বামী তার স্ত্রীকে যেমন খুশি তেমন ভাবে যৌন মিলন করতে পারবে। এতে ইসলামিক কোন ধরনের বাধা নেই। তবে একজন মুসলিম হিসেবে স্বামী-স্ত্রীর সহবাস করার কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে। কিছু ক্ষেত্রে যৌন মিলন করতে একেবারে কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করা হয়েছে যেমন স্ত্রীদের পায়ুপথে যৌন মিলন কঠোরভাবে নিষিদ্ধ ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে।

যখন স্ত্রীরা হায়েজ অবস্থায় থাকে সাধারণত তখন স্বামীদের যৌন মিলন করা থেকে বিরত থাকার কথা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। স্বামী-স্ত্রীর সহবাসের পর দুইজনের বীর্য বের হওয়ার পর উভয়েই কিছুক্ষণ জড়িয়ে চেপে ধরে থাকবে এবং স্বামী তার লিঙ্গ নাড়াচড়া করবে না এতে করে নারী এবং পুরুষ উভয়ই অনেক তৃপ্ত হবে। এমনটা করলে নারীদের ক্ষেত্রে পুরুষদের বীর্য সঠিক জায়গায় পৌঁছাবে। আশা করি ইসলামিক দৃষ্টিতে সহবাস করার প্রকৃত নিয়ম সম্পর্কে কিছুটা ধারণা পেয়েছেন।

ইসলামে স্বামী-স্ত্রী সহবাসের নিয়ম ও পদ্ধতি

যেহেতু আমরা মুসলিম সেও তো আমাদের সহবাস ইসলামিক নিয়ম অনুযায়ী হওয়া উচিত। আমাদের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষ ইসলামে স্বামী-স্ত্রী সহবাসের নিয়ম ও পদ্ধতি সম্পর্কে কোন ধারণা রাখেনা। কিন্তু আল্লাহ তায়ালা কোরআনে বেশ কিছু পদ্ধতিতে সহবাস করার কথা কঠোর ভাবে নিষিদ্ধ করেছেন। তাই আমাদের সকলকে ইসলামে স্বামী-স্ত্রী সহবাসের নিয়ম ও পদ্ধতি সম্পর্কে জেনে রাখা উচিত।

স্বামী উপরে ও স্ত্রী নিচে থেকে সহবাস - বিভিন্ন হাদিসে স্বামী ও স্ত্রী ভিন্ন পজিশনে সহবাস করার প্রমাণ পাওয়া যায়। কিন্তু আপনাদের জেনে রাখা উচিত যে সহবাসের প্রকৃত এবং সবথেকে উত্তম পদ্ধতি হলো সহবাসের সময় স্বামী উপরে থাকবে এবং স্ত্রী নিচে থাকবে। শুধু মানুষ নয় প্রতিটি জীবজন্তুর ক্ষেত্রেও এ বিষয়টি পরিলক্ষিত করা যায়। স্বামী যদি তার স্ত্রীর উপরে থেকে সহবাস করে তাহলে স্বামীর শরীর স্ত্রীর শরীরকে সম্পূর্ণ ঢেকে রাখবে যার ফলে শয়তান প্রবেশ করতে পারবে না।

স্ত্রী ওপরে ও স্বামী নিচে থেকে সহবাস - বর্তমান সময়ে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও দেখে সাধারণত স্ত্রী ওপরে এবং স্বামীর নিচে থেকে সহবাস করার অভ্যাসটা গড়ে উঠেছে। সাধারণত সহবাসকে আরো বেশি আরামদায়ক করার জন্য স্বামী নিজে থেকে এবং স্ত্রীকে উপরে উঠে সহবাস করানো হয়। স্ত্রী উপরে এবং সামনে নিচে থেকে সহবাস করার সময় যদি স্ত্রী মনে করে তারা উপায় অনেক মজা পাচ্ছে তাহলে এমনটা করা যায়।

দাঁড়িয়ে থেকে সহবাস করা - স্বামী-স্ত্রীগণ সহবাসের সময় অধিক মজা পাওয়ার জন্য সাধারণত বিভিন্ন পজিশনে গিয়ে সহবাস করে থাকে তার মধ্যে দাঁড়িয়ে থেকে সহবাস করা অন্যতম। দাঁড়িয়ে থেকে সহবাস করার ক্ষেত্রে ইসলামিক কোন বিধি-নিষেধ নেই। তাই আপনি অধিক মজা নেওয়ার জন্য স্বামী স্ত্রী উভয়ের সিদ্ধান্ত মতে দাঁড়িয়ে থেকে সহবাস করা যায়।

পায়ুপথে সহবাস না করা - ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে অর্থাৎ আল্লাহ তায়ালা যে পদ্ধতিতে সহবাস করতে একেবারে নিষেধ করেছেন সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো পায়ুপথে সহবাস করা। অনেকে পর্নোগ্রাফি দেখে স্ত্রীদের পায়ুপথে সহবাস করার জন্য অনুরোধ করে থাকে কিন্তু এটা হচ্ছে ভয়ংকর ধরনের অপরাধ। তাই একজন মুসলিম হিসেবে আমাদের অবশ্যই স্ত্রীদের পায়ুপথে সহবাস করা থেকে বিরত থাকতে হবে।

একেবারে উলঙ্গ হয়ে সহবাস না করা - সাধারণত স্বামী স্ত্রী সহবাসের সময় যেন বেশি উত্তেজিত থাকে এবং অধিক পরিমাণ মজা পাই সাধারণত তার জন্য সহবাসের সময় একেবারে উলঙ্গ হয়ে যায়। কিন্তু ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে সহবাসের সময় একেবারে উলঙ্গ হওয়া উচিত নয়। তবে আপনি যদি চান তাহলে এতে কোন গুনহা নেই আপনি সহবাসের সময় সম্পন্ন উলঙ্গ হতে পারেন কিন্তু পরনে কিছু একটা থাকলে শয়তানের কুদৃষ্টি থেকে রেহাই পাওয়া যায়।

স্বামী-স্ত্রী সহবাস এর দোয়া

আপনারা যারা এই আর্টিকেল পড়ছেন তারা নিশ্চয়ই ইসলাম ধর্মাবলম্বীর মানুষ। আপনি যদি ইসলামিক দৃষ্টিতে সহবাস করার প্রকৃত নিয়ম না জেনে থাকেন তাহলে অবশ্যই এই আর্টিকেল থেকে সম্পূর্ণ বিষয়গুলো জেনে নেবেন। কারণ ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে যেগুলো নিষিদ্ধ করা হয়েছে অবশ্যই আমাদেরকে সেগুলো থেকে বিরত থাকতে হবে এবং যেভাবে সহবাস করার কথা বলা হয়েছে সেভাবে করতে হবে। স্বামী-স্ত্রী সহবাস এর দোয়া রয়েছে।

আরো পড়ুনঃ ইসলামী শিক্ষার গুরুত্ব - ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব ও ফজিলত

স্বামী-স্ত্রী সহবাস এর দোয়া নিচে উল্লেখ করা হলোঃ

আরবিঃ بِسْمِ اللَّهِ ، اللَّهُمَّ جَنِّبْنَا الشَّيْطَانَ ، وَجَنِّبْ الشَّيْطَانَ مَا رَزَقْتَنَا

বাংলা উচ্চারণঃ বিসমিল্লাহি আল্লাহুম্মা জান্নিবনাশ শায়ত্বানা, ওয়া জান্নিবিশ শায়ত্বানা মা রাজাক্বতানা।

বাংলা অর্থঃ হে আল্লাহ! তোমার নামে আরম্ভ করছি। তুমি আমাদের নিকট হতে শয়তানকে দূরে রাখ। আমাদের যে সন্তান দান করবে এ মিলনের ফলে তা থেকেও শয়তানকে দূরে রাখো।

ইসলা‌মের দৃ‌ষ্টি‌তে সহবা‌সের দিনক্ষণ ও নি‌ষিদ্ধ সময় - ইসলামে সহবাসের উত্তম সময়

ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে বেশ কিছু সময় রয়েছে যেগুলোতে স্ত্রী সহবাস করা উত্তম কাজ আবার বেশ কিছু সময় রয়েছে যে সময়গুলোতে আমাদেরকে স্ত্রী সহবাস থেকে বিরত থাকতে হবে। এমন যেহেতু আমরা মুসলিম সকলেই ইসলামিক নিয়ম অনুযায়ী চলার চেষ্টা করি তাই ইসলা‌মের দৃ‌ষ্টি‌তে সহবা‌সের দিনক্ষণ ও নি‌ষিদ্ধ সময় সম্পর্কে জেনে নেওয়া উচিত। আমরা যদি ইসলামে সহবাসের উত্তম সময় জেনে রাখতে পারি তাহলে এই সময়ে সহবাস করে আল্লাহ তায়ালা সন্তুষ্ট অর্জন করতে পারব।

ইসলা‌মের দৃ‌ষ্টি‌তে সহবা‌সের দিনক্ষণ ও নি‌ষিদ্ধ সময় এর মধ্যে অন্যতম হলো রমজান মাসের দিনের বেলায় স্ত্রী সহবাস করা একেবারেই হারাম। এছাড়া কোন ব্যক্তি যদি হজ অথবা ওমরা করার ইহরাম বেঁধে নেয় এই অবস্থায় স্ত্রী সহবাস করা হারাম। স্ত্রীদের হায়েজ বা নিফাস অবস্থায় স্ত্রী সহবাস করা একেবারেই হারাম। এছাড়া ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে সহবাস করার তেমন কোনো নিষিদ্ধ সময় নেই।

এখন অনেকেই ইসলামে সহবাসের উত্তম সময় সম্পর্কে জানতে চাই। আপনাদের এই বিষয়টি বলে রাখি যে ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে সহবাস করার তেমন কোন উত্তম সময় নেই। উপরে যে সময়গুলোতে সহবাস করতে নিষিদ্ধ করা হয়েছে সাধারণত সেই সময় গুলো বাদে অন্য যেকোনো সময় আপনি যখন আপনার মন চাইবে তখনই স্ত্রী সহবাস করতে পারবেন। অর্থাৎ আপনার যখন সুযোগ হবে আপনি সহবাস করে নিতে পারবেন এরপরে পবিত্র হয়ে ইবাদত করতে পারেন।

দীর্ঘ সময় মিলন করার ইসলামিক পদ্ধতি

প্রতিটি মুসলিমের ইসলামিক দৃষ্টিতে সহবাস করার প্রকৃত নিয়ম জেনে তারপরে সহবাস করতে হবে। কারণ আল্লাহ তায়ালা বেশ কিছু পদ্ধতিতে সহবাস করতে সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ করেছেন। তাই একজন প্রকৃত মুসলিম হিসেবে আমাদেরকে অবশ্যই এই নিয়মগুলো মেনে চলতে হবে। তাছাড়া অনেকেই দীর্ঘ সময় ধরে যৌন মিলন করতে চাই কিন্তু বিভিন্ন সমস্যা থাকার কারণে পারেনা। তাদের জন্য দীর্ঘ সময় মিলন করার ইসলামিক পদ্ধতি আলোচনা করা হবে।

সহবাসের দোয়া পাঠ করা - আপনি যদি দীর্ঘ সময় মিলন করার ইসলামিক পদ্ধতি খুঁজে থাকেন তাহলে প্রথমে আপনাকে পাক পবিত্র হয়ে দোয়া পড়ে সহবাস করার জন্য প্রস্তুত হতে হবে। আপনি যদি সহবাসের দোয়া পাঠ করে নিতে পারেন তাহলে আপনার কাছ থেকে শয়তান দূরে সরে যাবে এবং আপনি সম্পূর্ণ শয়তান মুক্ত হয়ে সহবাস করতে পারবেন।

পবিত্রতা অর্জন করা - ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে পবিত্রতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে স্বামী স্ত্রী উভয়কেই সময় পবিত্র থাকা উচিত। আমরা সকলেই জানি যে পবিত্রতা হল ঈমানের অঙ্গ। আপনি যদি দীর্ঘ সময় ধরে ইসলামিক পদ্ধতিতে যৌন মিলন করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে পবিত্র থাকতে হবে। সমসময় পবিত্র থাকলে সব কাজে আল্লাহর রহমত বর্ষিত হয় যৌনমিলনে দীর্ঘ সময় সহবাস করা যায়।

আরো পড়ুনঃ হামীম নামের অর্থ কি - হামীম নামের ইসলামিক অর্থ কি

মধু এবং কালোজিরা খাওয়া - বেশ কিছু খাবার রয়েছে যেগুলো স্বামীকে দীর্ঘ সময় ধরে যৌন মিলন করতে সহায়তা করে থাকে। আপনি যদি দীর্ঘ সময় ধরে যৌন মিলন করতে না পারেন তাহলে আপনি বেশ কিছুদিন ধরে মধু এবং কালোজিরা খেতে পারেন। মধু এবং কালোজিরার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান যা দীর্ঘ সময় ধরে যৌন মিলন করতে সাহায্য করবে।

টেনশন মুক্ত থাকুন - অনেক সময় পুরুষ মানুষ বিভিন্ন ধরনের টেনশন এর মধ্যে থাকে সাধারণত তাই যৌন মিলন করার সময় দীর্ঘ সময় ধরে করতে পারে না। এখন আপনি যদি যৌন মিলন করার সময় অন্য কোন চিন্তা মাথায় আনেন তাহলে এরা স্বাভাবিক যে ওই বিষয়টি তখন আপনি হারিয়ে ফেলবেন। তাই যখন সহবাস করার চিন্তাভাবনা করবেন তখন অন্য কোন চিন্তা মাথায় রাখা যাবে না। তাহলে আপনি দীর্ঘ সময় ধরে সহবাস করতে পারবেন।

আমাদের শেষ কথাঃ ইসলামিক দৃষ্টিতে সহবাস করার প্রকৃত নিয়ম

প্রিয় পাঠকগণ আজকের এই আর্টিকেলে ইসলামিক দৃষ্টিতে সহবাস করার প্রকৃত নিয়ম, সহবাসের ইসলামিক নিয়ম, ইসলামে স্বামী-স্ত্রী সহবাসের নিয়ম ও পদ্ধতি, স্বামী-স্ত্রী সহবাস এর দোয়া, ইসলা‌মের দৃ‌ষ্টি‌তে সহবা‌সের দিনক্ষণ ও নি‌ষিদ্ধ সময়, ইসলামে সহবাসের উত্তম সময়, দীর্ঘ সময় মিলন করার ইসলামিক পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি একজন মুসলিম হয়ে থাকেন এবং আপনার কার্যক্রম গুলো মুসলিম নিয়মকানুন অনুযায়ী করতে চান তাহলে অবশ্যই সম্পূর্ণ আর্টিকেল পড়ে নেবেন।

এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এই ধরনের তথ্যমূলক এবং গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল আরো জানতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করতে থাকুন। কারণ এই ধরনের তথ্যমূলক আর্টিকেল নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইটে পাবলিশ করা হয়।২০৭৯১

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মিহি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url