ইসলামী শিক্ষার গুরুত্ব - ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব ও ফজিলত

ইসলামী শিক্ষার গুরুত্ব রয়েছে অনেক। আমাদের সন্তানকে ইসলামী শিক্ষার গুরুত্ব সম্পর্কে বোঝাতে হবে ছোট থেকেই। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা ইসলামী শিক্ষার গুরুত্ব সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব।

আপনি যদি শেষ পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকেন তাহলে ইসলামী শিক্ষার গুরুত্ব সম্পর্কে জানতে পারবেন। তাহলে চলুন আর কথা না বাড়িয়ে ইসলামী শিক্ষার গুরুত্ব সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

কন্টেন্ট সূচিপত্রঃ ইসলামী শিক্ষার গুরুত্ব - ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব ও ফজিলত

ইসলামী শিক্ষার গুরুত্ব - ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব ও ফজিলত

একজন প্রকৃত মুসলিম হিসেবে আমাদের ইসলামী শিক্ষার গুরুত্ব অনেক বেশি। আমাদের মধ্যে যদি ইসলামী শিক্ষা না থাকে তাহলে আমার প্রকৃত মানুষ হতে পারব না। পৃথিবীর যেকোনো ধর্ম মানুষকে খারাপ কাজ হতে বিরত থাকতে বলে। তাই যেকোনো ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব ফজিলত অনেক বেশি। তার থেকে ইসলামী শিক্ষার গুরুত্ব আরো বেশি।

শিক্ষা হলো ইসলামের প্রাথমিক মৌলিক বিষয়গুলোর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত। আদি শিক্ষক হলেন স্বয়ং আল্লাহ তা'আলা তাই ফেরেশতারা বলেছিলেন, " হে আল্লাহ, আপনি পবিত্র! আপনি যা শিখিয়েছেন, তাছাড়া আমাদের আর কোন জ্ঞান নেই, নিশ্চয়ই আপনি মহাজ্ঞানী ও কৌশলী"(সুরা বাকারা আয়াতঃ ৩২)

আরো পড়ুনঃ মুখের স্বাদ ফিরিয়ে আনার উপায়

শিক্ষা জ্ঞান অর্জনের জন্য পাঠন অন্যতম মাধ্যম। আমাদের প্রিয় নবী সাঃ এর প্রতি ওহীর প্রথম নির্দেশ ছিল" পরও তোমার রবের নামে যিনি সৃষ্টি করেছেন, সৃষ্টি করেছেন আলাক থেকে। পর তোমার রব মহাসম্মানিত, যিনি শিক্ষাদান করেছেন লেখনীর মাধ্যমে। শিখিয়েছেন মানুষকে, যা-তারা জানতো না"(সূরা আলাক আয়াতঃ ১-৫)

ইসলামী শিক্ষায় অধ্যায়ন ও অধ্যাপনার মূল পাঠ্যপুস্তক হল আল কোরআন। কর্মে ও আচরণে ইতিবাচক পরিবর্তন উন্নয়ন সাধন নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে তথ্য প্রদান ও জ্ঞান দান করাকে শিক্ষাদান বা পাঠদান বলে। খলিফা হযরত ওমর রাঃ এক প্রশ্নের জবাবে হযরত উবাই ইবনে কাআব রাঃ বলেন, "ইলম হল তিনটি বিষয় আয়াতে মুহকামাহ, প্রতিষ্ঠিত সুন্নত ও ন্যায় বিধান"

ইসলামের শিক্ষার উদ্দেশ্য হল হযরত আদম আঃ সন্তানকে মানুষ রূপে গড়ে তোলা। যে শিক্ষা আত্মপরিচয় দান করে, মানুষকে সতসুর নাগরিক হিসেবে গঠন করে এবং পরোপকারী কল্যাণকামী ও আল্লাহর প্রতি অনুরাগী হতে সাহায্য করে, সেই শিক্ষাই হলো প্রকৃত শিক্ষা। শিক্ষা মানুষের অন্তরকে আলোকিত করে। অন্ত দৃষ্টি উন্মোচিত করে। আল্লাহতালা বাবা আদম আঃ কে সৃষ্টি করে প্রথমে তার শিক্ষা ব্যবস্থা করলেন।

মাদ্রাসা শিক্ষার গুরুত্ব

ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব ও ফজিলত জানতে হলে আমাদের ধর্মীয় গ্রন্থগুলো ভালোভাবে পড়তে হবে। এর জন্য অবশ্যই মাদ্রাসা শিক্ষার গুরুত্ব রয়েছে। মাদ্রাসা শিক্ষায় আমাদের ইসলাম ধর্মের ধর্মীয় গ্রন্থ সুন্দর করে শেখানো হয়। সাধারণত তাই মাদ্রাসা শিক্ষার গুরুত্ব অন্যান্য শিক্ষা চাইতে অনেক বেশি।

শিক্ষা হলো আলো। সুশিক্ষায় জাতির মেরুদন্ড। সুশিক্ষা জাতি আগামীর ভবিষ্যৎ। এ বিষয়গুলো সম্পর্কে আমরা সবাই। শিক্ষা ছাড়া কোন উপায় নেই। মানব সভ্যতার বয়স যতদিন শিক্ষার বয়স ততদিন। মানুষ জন্মের পর থেকেই শিক্ষা নিতে শুরু করে। আমাদের পিতা হযরত আদম আঃ এক ভুল করার মাধ্যমে শিক্ষা গ্রহণ করেছিলেন।

মানুষকে সৃষ্টিকর্তা একজন জ্ঞানী ও খলিফা হিসেবে প্রেরণ করেন। মসজিদে নববীতে অবস্থিত সুফফা হলো ইসলামের প্রথম শিক্ষা কেন্দ্র বা বিশ্ববিদ্যালয়। রাসুল সাঃ ছিলেন প্রথম শিক্ষক এবং সাহাবীগণ ছিলেন প্রথম ছাত্র। এখান থেকে ইসলামী শিক্ষার ইতিহাস শুরু হয়। খোলাফায়ে রাশে দিন উমায়া ও আব্বাসী খলিফাদের যুগে ইসলামী শিক্ষার ব্যাপক উন্নতি ঘটে। এই সময় শিক্ষা ব্যবস্থা পূর্ণতা লাভ পায়।

ইসলামী শিক্ষার একটি বুনিয়াদী কাঠামো দাঁড় করিয়েছিল মুসলিম শাসিত ভারতীয় উপমহাদেশের মুসলিম শাসক গণ। আদর্শ জাতীয় গঠনে মাদ্রাসা শিক্ষার গুরুত্ব রয়েছে ব্যাপক। শিক্ষা ক্ষেত্রে ইসলামী আদর্শের কাজ হল পরিপূর্ণ মানব সত্তা লালন করে এমন ভাবে গড়ে তোলা। যার এমন একটি পূর্ণাঙ্গ কর্মসূচি যে মানুষ তার দেহ বুদ্ধিবৃত্তি আত্মিক জীবন কোনটি পরিত্যাগ করে না।

মানব জীবনে ইসলামের গুরুত্ব

মানব জীবনে ইসলামের গুরুত্ব অপরিসীম। ইসলাম হচ্ছে সর্বশ্রেষ্ঠ এবং আল্লাহ তাআলার কাছে একমাত্র মনোনীত ধর্ম। কোন ব্যক্তি যদি ইসলামের শিক্ষা অনুযায়ী তার জীবন যাপন করে তাহলে সে একজন ভালো মানুষ হতে পারবে। তাই মানব জীবনে ইসলামের গুরুত্ব অনেক বেশি।

মানুষের চলার পথে বিভিন্ন রকম সমস্যার সম্মুখীন হয়। এ সমস্যাগুলো সমাধানের একমাত্র মাধ্যম হতে পারে ইসলাম। আমরা ইতিমধ্যেই ইসলামী শিক্ষার গুরুত্ব সম্পর্কে আলোচনা করেছি। ইসলাম মানুষের চলার পথে সন্ধানদাতা, উন্নত, সুখী ও সমৃদ্ধশালী জীবন এবং আল্লাহ তা'আলা সন্তুষ্টি অর্জন তথা মানবজীবনের চরম লক্ষ্য হাসিলের একমাত্র পথ।

আরো পড়ুনঃ সোনা মসজিদ কি জন্য বিখ্যাত - সোনা মসজিদ কোন জেলায় অবস্থিত

ইসলাম মানুষের সঠিক পথের দিশারী দুনিয়া ও আখিরাতের পূর্ণাঙ্গ একমাত্র জীবন ব্যবস্থা। আল্লাহ তায়ালা কুরআনে একাধিক স্থানে বলেছেন, " নিশ্চয়ই আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য একমাত্র জীবন ব্যবস্থা হল ইসলাম"।(সূরা আল ইমরান, আয়াতঃ ১৯) " আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের দিনকে পূর্ণাঙ্গ করে দিলাম, তোমাদের প্রতি আমার আবদার পরিপূর্ণ করে দিলাম এবং ইসলামকে তোমাদের জন্য দিন হিসেবে পছন্দ করলাম"(সূরা মায়েদা, আয়াতঃ ৩)

ইসলাম গ্রহণ করলে অনেক লাভ রয়েছে। প্রথমত ইসলাম গ্রহণ করার মাধ্যমে আমরা আল্লাহ তায়ালার সান্নিধ্য লাভ করতে পারি। এ ব্যাপারে প্রিয় নবী সাঃ বলেছেন, " বান্দা যখন ইসলাম গ্রহণ করে আর তার ইসলাম খাঁটি হয়, আল্লাহ তায়ালা তা দ্বারা তার প্রায়শ্চিত্ত করে দেন সে আগে যা অপরাধ করেছে। অতঃপর তার সৎ কাজ হয় অসৎ কাজের বিনিময়, অসৎ কাজ দশগুণ হতে ৭০০ গুণ বরং বহু গুণ পর্যন্ত আর অসৎ কাজ তার এক গুণ মাত্র, তবে আল্লাহ তা'আলা যাকে ছেড়ে দেন তার এক গুণের শাস্তিও হবে না"(বুখারী)

কুরআন হাদিসের আলোকে শিক্ষার গুরুত্ব

কোরআনের প্রথম শব্দ বলা হয়েছে পড়ো যেখানে আমাদের পড়তে উৎসাহিত করা হয়েছে। তাই বলা যায় যে কুরআন হাদিসের আলোকে শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম। কিন্তু কি পড়তে হবে তা আমাদের নির্ধারণ করতে হবে। অবশ্যই আল্লাহ তায়ালার কিতাব এবং আল্লাহ তাআলার গুণাবলী গুলো আমাদের পড়তে হবে। নিচে কুরআন হাদিসের আলোকে শিক্ষার গুরুত্ব আলোচনা করা হলো।

শিক্ষা হলো ইসলামের প্রাথমিক মৌলিক বিষয়গুলোর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত। আদি শিক্ষক হলেন স্বয়ং আল্লাহ তা'আলা তাই ফেরেশতারা বলেছিলেন, " হে আল্লাহ, আপনি পবিত্র! আপনি যা শিখিয়েছেন, তাছাড়া আমাদের আর কোন জ্ঞান নেই, নিশ্চয়ই আপনি মহাজ্ঞানী ও কৌশলী"(সুরা বাকারা আয়াতঃ ৩২)

শিক্ষা জ্ঞান অর্জনের জন্য পাঠন অন্যতম মাধ্যম। আমাদের প্রিয় নবী সাঃ এর প্রতি ওহীর প্রথম নির্দেশ ছিল" পরও তোমার রবের নামে যিনি সৃষ্টি করেছেন, সৃষ্টি করেছেন আলাক থেকে। পর তোমার রব মহাসম্মানিত, যিনি শিক্ষাদান করেছেন লেখনীর মাধ্যমে। শিখিয়েছেন মানুষকে, যা-তারা জানতো না"(সূরা আলাক আয়াতঃ ১-৫)

রাসুল সাঃ কে স্বয়ং আল্লাহ তায়ালা শিক্ষাদান করেছেন। তিনি বলেন, " আমার রব আমাকে তালিম দিয়েছেন, তা কতই না উত্তম শিক্ষা এবং আমার রব আমাকে তারবিয়াত করেছেন, তা কতই না শ্রেষ্ঠ প্রশিক্ষণ" মূলত শিক্ষা হলো আত্মজ্ঞান। শিক্ষিত মানুষ বিলীন ও নিরহঙ্কার হয়ে থাকে। যে শিক্ষা মানুষের কল্যাণে উপকার আসে না তার কোন দাম নেই।

ইসলামী শিক্ষার ইতিহাস

ইসলামী শিক্ষার ইতিহাস সমৃদ্ধ। যেহেতু ইসলামে শিক্ষার অনেক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে সেহেতু ইসলামী শিক্ষার ইতিহাস সমৃদ্ধ হওয়াটাই স্বাভাবিক।

ইসলামী ঐতিহ্যের অধ্যয়নের কারণে কিছুটা প্রাথমিকভাবেই ইসলামে শিক্ষার কেন্দ্রীয় ভূমিকা ছিল। আধুনিক যুগের আগে অল্প বয়সেই আরবি ও কুরআন অধ্যয়নের মাধ্যমে শিক্ষার সূচনা হত। কিছু ছাত্র তখন তাফসীর এবং ফিকহ সম্পর্কে প্রশিক্ষণে এগিয়ে যেত, যা বিশেষত গুরুত্বপূর্ণ হিসাবে দেখা হত। ইসলামের প্রথম কয়েক শতাব্দীর জন্য শিক্ষাব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে অনানুষ্ঠানিক ছিল।

তবে একাদশ ও দ্বাদশ শতাব্দীর শুরুতে, ক্ষমতাসীনরা উলামাদের সমর্থন ও সহযোগিতা সুরক্ষার প্রয়াসে মাদ্রাসা হিসাবে পরিচিত উচ্চতর ধর্মীয় শিক্ষার প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা শুরু করেছিলেন। মাদ্রাসাগুলি শীঘ্রই ইসলামী বিশ্বজুড়ে বহুগুণ বৃদ্ধি পায়, যা নগর কেন্দ্রগুলির বাইরেও ইসলামী শিক্ষার প্রসার ঘটাতে এবং একটি অংশীদারি সাংস্কৃতিক প্রকল্পে বিভিন্ন ইসলামী সম্প্রদায়কে একত্রিত করতে সহায়তা করেছিল।

মাদ্রাসাগুলি মূলত ইসলামী আইন অধ্যয়নের জন্য নিবেদিত ছিল তবে তারা ধর্মতত্ত্ব, চিকিৎসা এবং গণিতের মতো অন্যান্য বিষয়ও সরবরাহ করেছিল। মুসলমানরা ঐতিহাসিকভাবে প্রাক-ইসলামী সভ্যতা যেমন দর্শন এবং চিকিৎসা হিসাবে উত্তরাধিকার সূত্রে বিশিষ্ট শাখা যাকে তারা "পূর্বসূরীদের বিজ্ঞান" বা "যৌক্তিক বিজ্ঞান" বলে সম্বোধন করে, ইসলামিক ধর্মীয় বিজ্ঞান থেকে।

আরো পড়ুনঃ অর্গাজম মানে কি - অর্গাজম না হওয়ার কারণ

পূর্ববর্তী ধরনের বিজ্ঞান কয়েক শতাব্দী ধরে বিকাশ লাভ করেছিল এবং তাদের সংক্রমণটি শাস্ত্রীয় এবং মধ্যযুগীয় ইসলামে শিক্ষাগত কাঠামোর অংশ তৈরি করে। কিছু ক্ষেত্রে তাদের বাগদাদের হাউস অফ উইজডম এর মতো সংস্থাগুলি দ্বারা সমর্থন করা হয়েছিল। তবে প্রায়শই তারা শিক্ষক থেকে শিক্ষার্থীতে অনানুষ্ঠানিকভাবে প্রেরণ করা হত।

দ্বীনি শিক্ষার গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা

আমরা ইতিমধ্যে ইসলামী শিক্ষার গুরুত্ব সম্পর্কে জেনেছি। দ্বীনি শিক্ষার গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা আমাদের জীবনের অতুলনীয়। একজন প্রকৃত মমিন হতে হলে আমাদের অবশ্যই দ্বীনি শিক্ষার প্রয়োজন রয়েছে। নিচে দ্বীনি শিক্ষার গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা আলোচনা করা হলো।

সকল সৃষ্টির মধ্যে বিশেষভাবে মানুষকেই আল্লাহ তাআলা জ্ঞান অর্জনের যোগ্যতা দান করেছেন। এর মাধ্যমে মানুষ যেমন তার পার্থিব প্রয়োজন পূরণের উত্তম পন্থা আবিষ্কার করতে পারে তেমনি আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি-অসন্তুষ্টি এবং আখিরাতের সফলতা-ব্যর্থতার জ্ঞানও ধারণ করতে পারে। ন্যায়-অন্যায়বোধ এবং আসমানী ইলমের উপযুক্ততার কারণেই মানুষের জন্য এসেছে হালাল-হারামের বিধান।

মানুষ ছাড়া অন্যান্য প্রাণীর এই যোগ্যতা নেই। তাদের জীবন ধারণের প্রয়োজনীয় উপকরণ তাদের সাথেই দিয়ে দেওয়া হয়েছে। যেমন শীত-গ্রীষ্মের প্রকোপ থেকে আত্মরক্ষার জন্য পশম, অন্ধকারে পথ দেখার জন্য চোখে বিশেষ শক্তি ইত্যাদি। তদ্রূপ প্রত্যেক প্রাণীর মধ্যেই রয়েছে জীবন ধারণের জন্য সহজাত বোধ ও প্রবণতা। যার দ্বারা চালিত হয়ে তারা আত্মরক্ষা করে ও বংশ বিস্তার করে।

কিন্তু এ পর্যন্তই। পশু-পাখির জীবন প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে স্বভাবের গন্ডিতে বাধা। স্বভাবের বৃত্ত থেকে তাদের উত্তরণ ঘটে না। পক্ষান্তরে মানুষ শিক্ষা অর্জন করে এবং শিক্ষা দান করে। শিক্ষার মাধ্যমে অজানাকে জানার এবং জানা বিষয়কে কাজে লাগিয়ে অজানার সন্ধান করার যোগ্যতা একমাত্র মানুষেরই আছে। তাই পৃথিবীর শাসন ও নিয়ন্ত্রণের ভার তাদের উপর অর্পিত।

ইসলামী শিক্ষার গুরুত্ব - ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব ও ফজিলতঃ উপসংহার

ইসলামী শিক্ষার গুরুত্ব, ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব ও ফজিলত, মানব জীবনে ইসলামের গুরুত্ব, দ্বীনি শিক্ষার গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা, ইসলামী শিক্ষার ইতিহাস, কুরআন হাদিসের আলোকে শিক্ষার গুরুত্ব সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। প্রিয় বন্ধুরা আশা করি আপনারা বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। আপনাকে বিষয়গুলো জানাতে পেরে আমরা আনন্দিত। আপনার এবং আপনার পরিবারের সুস্থতা কামনা করে আজকের মত এখানেই শেষ করছি ধন্যবাদ। ২০৮৭৬

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মিহি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url