জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার বৈশিষ্ট্য - জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা

 

জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার বৈশিষ্ট্য এবং জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে ব্যাখ্যা করা হল - জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষা বৈশিষ্ট্য একজনকে আত্মবিশ্বাস ও কর্মভিত্তিক হতে সাহায্য করে। জীবনকে সুন্দরভাবে পরিচালনা করতে জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার বৈশিষ্ট্য গুলো জানতে হবে। তাই দেরি না করে জেনে নিন জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার বৈশিষ্ট্য গুলো
জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার বৈশিষ্ট্য-জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার প্রয়োজনীয়তাআপনি যদি শেষ পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকেন জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার বৈশিষ্ট্য - জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে জানতে পারবেন। চলুন কথা না বাড়িয়ে জেনে আসি জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার বৈশিষ্ট্য - জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে।

পেজ সূচিপত্রঃ জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার বৈশিষ্ট্য - জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা

জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার উদ্দেশ্য

জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার উদ্দেশ্য নিজেকে সব জায়গায় টিকে থাকার জন্য শিক্ষা প্রয়োজন। কোন কাজে দক্ষতা অর্জন করলে সহজে কাজ করতে পারা যায়। জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার বৈশিষ্ট্য কারণে সহজে সফলতা অর্জন করা যায়। যে যত দক্ষতা অর্জন করবে সে তাড়াতাড়ি তার লাইফে সফলতার মুখ দেখতে হবে। জীবনের সফলতা অর্জন করতে হলে আপনাকে অবশ্যই জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার উদ্দেশ্য সম্পর্কে জ্ঞান রাখতে হবে।
জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থীকে তার জীবনের দৈনন্দিন প্রতিকূল অবস্থার, প্রবলেম ও সমাধান করা সহজ হয়। যেকোনো পরিস্থিতিতে নিজেকে টিকে থাকার জন্য নিজেকে সক্ষম ভাবে তৈরি করা যায়। ছাত্র - ছাত্রীরা তাদের ব্যক্তিগত সামাজিক ও পরিবে্‌ পারিবারিক ইত্যাদি ক্ষেত্রে ভূমিকা পালন করে থাকে। জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা সমাধান করে চলছে।

জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার বৈশিষ্ট্য ও জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা এর কারণে তারা মানসিক সমস্যা ও মাদকাসক্তি, প্রজনন স্বাস্থ্য ও যৌন সম্পর্কে এইডস/এইডসএইচ আইভি, বাল্যবিবা,যৌতুক,শিশু পাচার, নিপির্‌ হয়রানি, মতো অনেক সমস্যার সমাধান করতে পারে। এসব সমস্যার সুন্দরভাবে মোকাবেলা করার জন্য জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা হয়।জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার উদ্দেশ্য না জানার কারণে সহপাঠী এবং বন্ধুরা, ওরা সবাই পিতা মাতা ও সঠিক উপদেশ দিতে পারেনা।

সে ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীর শিক্ষাজীবনে ও জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার বৈশিষ্ট্য এবং জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা এর মাধ্যমে ছাত্র/ছাত্রীদেরকে প্রকৃত সাহসী ভূমিকা দক্ষতার সাথে পরিচালনা করতে পারেন। জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার উদ্দেশ্য এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীর সামাজিক বিভিন্ন প্রতিকূলতার থেকে বেরিয়ে এসে নিজের জ্ঞানের বিকাশ ঘটিয়ে শিক্ষার্থীগণ দৈনন্দিন জীবনে প্রতিকূল অবস্থা মোকাবেলা করে। এছাড়া নিজের সক্ষমতা দিয়ে বিভিন্ন প্রতিকূল অবস্থা কে মোকাবেলা করে থাকে।

জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার স্তর

জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার স্তর সম্পর্কে আলোচনা করা হলোঃ

০১ আত্মসচেতন মূলক দক্ষতাঃ এটি এমন একটি আত্মসচেতন মূলক দক্ষতা যার মাধ্যমে নিজর মধ্যে নির্ভুল ধারণা রাখে।যে ব্যক্তি তার অনুভূতি, আচার, চিন্তা-,, প্রেষণা ও লক্ষ,,অক্ষমতা সক্ষমতা,,প্রতিক্রিয়া ইত্যাদি সম্পর্কে সচেতন করে থাকে, তাকে আত্মসচেতনতা বলে।

০২ যোগাযোগ দক্ষতাঃ যোগাযোগ দক্ষতা মাধ্যমে একজন দক্ষ কর্মী সহজে সবকিছু করতে পারে। এ নিজের তথ্য অন্যজনের কাছে সহজে পেরন করতে পারে। নিজেকে একজন দক্ষ করে তুলতে হলে, তা আধুনিক যোগাযোগ সম্পর্কে জ্ঞান রাখতে হবে। মানুষ বা যন্ত্রের মাধ্যমে যোগাযোগ স্থাপন করা। প্রতিদিন রাস্তা চলার জন্য যোগাযোগ ব্যবস্থার সম্পর্কে জ্ঞান রাখা জরুরী।

০৩ সিদ্ধান্ত গ্রহণ দক্ষতা ঃ সব সময় বেশিরভাগ তত্ত্ব এই পদক্ষেপ গ্রহণ করা সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার স্তর সম্পর্কে জ্ঞান রাখাটা জরুরি। যেকোনো পরিস্থিতিতে সুন্দর ও নির্ভুল সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারে সে ভাবে নিজেকে তৈরি করতে হবে। 

০৪ চাপ মোকাবিলার দক্ষতাঃ নিজেকে সবসময় চাপ মুক্ত রাখতে হবে কারণ অতিরিক্ত চাপের ফলে শরীরের ক্ষতি হয়। এবং চাপ মোকাবেলা না করতে পারলে কোন কাজে সাকসেস আশা করা যাবে না।

০৫ আবেগ নিয়ন্ত্রণের দক্ষতাঃ আবেগ নিয়ন্ত্রণ না করতে পারলে জীবনে আপনি অনেক কিছু হারিয়ে ফেলবেন। আবেগের মাথায় সবকিছু করা যায় কিন্তু বিবেক দিয়ে অনেক কিছু করা যায় না। তাই সব সময়আবেগ নিয়ন্ত্রণ দক্ষতা নিজের মধ্যে তৈরি করতে হবে।

জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার কৌশল

জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার কৌশল সম্পর্কে আলোচনা করা হলো,জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার কৌশল এর কারণে শিক্ষার্থীকে ঝুঁকি আচরণ করতে এবং সুরক্ষামূলক আচরণ পরিহার করতে সাহায্য করে। শিক্ষার দক্ষতা, মানসিকতা ,জ্ঞানধ্যে, ভারসাম্য ধরে রেখে শিক্ষার্থীর ব্যবহার পরিবর্তন ঘটায়।জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার বৈশিষ্ট্য-জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা এর সার্বিক উদ্দেশ্য হলো একটি ছাত্র-ছাত্রীর বর্তমান জীবন ও আধুনিক জীবন সম্পর্কে সচেতন করা এবং সফলতা লাভের জন্য নিজেকে তৈরি করতে পারা যাবে।
জীবনের খারাপ দিক থেকে উঠে আসতে সাহায্য করে এবং শরীরের মানুষের চিন্তা ভাবনাও নিরাপদ ভাবে জীবন পরিচালনা করা যায়।জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার কৌশল এর মাধ্যমে জীবনকে কিভাবে পরিচালনা করতে হবে তা জানতে পারবো। শিশুশ্রম ও শিশু পাচার, যৌন নির্যাতনও শারীরিক - মানসিক বাল্যবিবা, যৌন হয়রানির,অকালে গর্ভধারণ ও যৌতু্ক,  অসংক্রামক রোগের আক্রান্ত হওয়া এবং স্বাস্থ্য সেবার চাহিদা, জঙ্গিবাদ অন্যের নির্যাতন - নিপীড়ন ইত্যাদি। প্রধান অর্থনৈতিক উন্নয়ন  দেশের শিশু কিশোরদের এসব সমস্যার প্রতিকূলতা পড়তে হতে  হয়। 

জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার গুরুত্ব

জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার গুরুত্ব জানার কারণে শিক্ষার্থীকে আত্মবিশ্বাসী ও আত্মসচেতন হতে সাহায্য করে। আলোচনার মাধ্যমে, সৃজনশীল ও সূক্ষ্ম সুস্থ, যোগাযোগ সম্পর্ক গড়তে, অন্যের প্রতি সাহায্যের হাত বাড়াতে সাহায্য করে।জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার গুরুত্ব এর মাধ্যমে জীবন চলার পথে অনেক ভূমিকা রেখে যায়।জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার বৈশিষ্ট্য-জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা এর ফলে একজন শিক্ষার্থী নৈতিক বাচক আচরণ করো।
আরো পড়ুনঃ ১০টি জীবন দক্ষতা
জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার গুরুত্ব এর মাধ্যমে নিজেকে বিচারবুদ্ধি ও দক্ষতা সম্পন্ন হিসাবে তৈরি করতে পারে।জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার গুরুত্ব এর কারণে একজন  শিক্ষার্থীকে ঝুঁকিপূর্ণ আচরণ করতে পরিহার করতে সাহায্যকরে। শিক্ষার্থীর দক্ষতা, জ্ঞান ও মানসিক চিন্তাভাবনা মধ্যে ভারসাম্য সৃষ্টি করে আচরণ পরিবর্তন ঘটায়। জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার বৈশিষ্ট্য ও জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা জানার পরে একজন শিক্ষার্থীকে অংশগ্রহণমূলক প্রদানে ও এক শিক্ষার্থীকে শিখানো পদ্ধতি জরুরী। 

শেষ কথা,

আপনারা জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার বৈশিষ্ট্য ও জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন তাদের জন্য উপরের পোস্ট টি লেখা হয়েছে।এছাড়া আপনার যদি জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার বৈশিষ্ট্য ও জীবন দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই পোষ্ট টি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের ওয়েবসাইটি ফলো করুন এবং নতুন আপডেট পেতে আমাদের সাথেই থাকুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মিহি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url